আতা ফলের উপকারিতা অনেক! বিস্তারিত জানলে রীতিমত অবাক হবেন!

  হ্যাঁ, আপনার কথা ঠিক। আতা ফল শুধু সুস্বাদুই নয়, এর পুষ্টিগুণও প্রচুর। নিয়মিত আতা খেলে আমাদের শরীর পায় অনেক উপকার।

আতার পুষ্টিগুণ:

  • ভিটামিন: আতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, এ, বি ৬ এবং থায়ামিন থাকে।
  • খনিজ: আতায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ফসফরাসের মতো খনিজও প্রচুর পরিমাণে থাকে।
  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: আতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আমাদের শরীরকে ক্ষতিকর মুক্ত র‌্যাডিকেল থেকে রক্ষা করে।
  • ফাইবার: আতায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

আতার উপকারিতা:

  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: আতায় থাকা ভিটামিন সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো: আতায় থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
  • হজমশক্তি উন্নত করে: আতায় থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
  •  
     

  •  
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে: আতায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: আতায় থাকা ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  • ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে: আতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
  • ত্বকের জন্য ভালো: আতায় থাকা ভিটামিন এ ত্বকের জন্য ভালো।
  • চুলের জন্য ভালো: আতায় থাকা ভিটামিন বি ৬ চুলের জন্য ভালো।
  • হাড়ের জন্য ভালো: আতায় থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের জন্য ভালো।
  • মস্তিষ্কের জন্য ভালো: আতায় থাকা ভিটামিন বি ৬ মস্তিষ্কের জন্য ভালো।

আতার কিছু ঔষধি ব্যবহার:

  • ডায়রিয়া: আতার বীজ ডায়রিয়ার জন্য উপকারী।
  • কাশি: আতার পাতা কাশির জন্য উপকারী।
  • জ্বর: আতার পাতা জ্বরের জন্য উপকারী।
  • বাত: আতার তেল বাতের ব্যথার জন্য উপকারী।

আতার কিছু সতর্কতা:

  • বেশি খেলে পেট খराब হতে পারে: আতা বেশি খেলে পেট খराब হতে পারে।
  • মধুমেহ রোগীদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত: আতায় প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে, তাই মধুমেহ রোগীদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
  • গর্ভবতী নারীদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত: গর্ভবতী নারীদের আতা খাওয়ার আগে ডাক্তারের সাথ
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url